ছাদ বাগানের ড্রাগন গাছ SECRETS

ছাদ বাগানের ড্রাগন গাছ Secrets

ছাদ বাগানের ড্রাগন গাছ Secrets

Blog Article

হারিয়ে যাওয়া ফোন খুঁজে পাওয়ার উপায়

কল্পকাহিনীর ড্রাগন নয়, সুস্বাদু ও লোভনীয় ফল ড্রাগন। ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল, এটি মূলত ভিনদেশী হলেও এখন দেশেই চাষ হচ্ছে। ড্রাগন ফলের সুখ্যাতি এখন সব জায়গায়। খুব সহজেই বাড়ির আঙিনা বা ছাদে এ ফলের চাষ করা যায়। ড্রাগন ফলের গাছ লতানো মাংস খাঁজকাটা। লোহা কাঠ বা সিমেন্টের খুঁটি বেটি বড় হতে পারে। আসুন জেনে নেই কিভাবে খুব সহজে বাড়ির ছাদে ড্রাগন ফল চাষ করা যায়-

An easy watering technique for roof back garden

গর্ভাবস্থায় একজন মায়ের খাদ্য তালিকা সঠিকভাবে নির্বাচন করতে হয়। এই সময় মায়েদের খাদ্য তালিকায় ফাইবার জাতীয় খাদ্য রাখতে হয় বেশি করে। যেমন ড্রাগনে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার এবং কার্বোহাইড্রেট জাতীয় পদার্থ। ফাইবার গর্ভবর্তী মায়ের হজমে সহায়তা করে থাকে। আর কার্বোহাইড্রেট সহ আরো যে সকল খনিজ পদার্থ রয়েছে, সেগুলো বাচ্চার গ্রোথ বৃদ্ধি করতে হবে সুস্থ্য-সবল রাখতে বেশ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। উপরোক্ত আলোচনা থেকে বোঝাই যাচ্ছে যে গর্ভাবস্থায় ড্রাগন ফলের উপকারিতা অনেক। তাই গর্ভবর্তী মায়েদের এই সময়ে ড্রাগন ফল খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে।

সুমিষ্ট ড্রাগন ফলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে পানি এবং ফাইবার জাতীয় পদার্থ। একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে, প্রত্যেকটি ড্রাগন ফলে প্রায় ৮-১২ গ্রাম করে ফাইবার থাকে। কোষ্ঠকাঠিন্য রোগীদের মল সাধারণত খুবই শক্ত ধরেনের থাকে। কিন্তু ড্রাগন ফলে অতিরিক্ত পানি থাকায় এটি আমাদের অভ্যন্তরীণ অংশকে হাইড্রেট রাখে । এছাড়াও ড্রাগনে থাকা ফাইবার পাকস্থলির বর্জ্য পদার্থগুলোকে অপসারণ করতে বিশেষভাবে সহায়তা করে থাকে। যেসকল মানুষ কোষ্ঠকাঠিন্য রোগে ভুগছে, তাদের জন্য ড্রাগন ফল খুবই ভালো একটি সলিউশন।

বৈচিত্রের মধ্যে রয়েছে ‘নক আউট’, ‘ডেভিড অস্টিন রোজেস’ এবং ‘কেয়ারফ্রি ডিলাইট।’

৪. এর ক্যালসিয়াম হাড় শক্ত ও দাঁত মজবুত রাখে।

জমি তৈরি ও রোপণ : জমি ভালোভাবে চাষ দিয়ে সমান করে তিন মিটার পরপর সব দিকে সারি করে চারা লাগানো যেতে পারে। চারা রোপণের মাসখানেক আগে গর্ত তৈরি করে তা সারমাটি দিয়ে ভরে রেখে দিতে হবে। প্রতি গর্তে ৪০ কেজি পচা গোবর, ৫০ গ্রাম ইউরিয়া, ১০০ গ্রাম করে টিএসপি ও এমওপি সার, ১০ গ্রাম করে জিপসাম, জিঙ্ক সালফেট ও বোরাক্স সার দেয়া যেতে পারে। বছরের যেকোনো সময় চারা লাগানো যেতে পারে। তবে এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বরের মধ্যে লাগালে ভালো হয়। প্রতি গর্তে চার থেকে পাঁচটি চারা লাগাতে হবে। সিমেন্ট বা বাঁশের খুঁটির সাথে গাছ লতিয়ে দিতে হবে।

ড্রাগন গাছের কান্ড সাধারণত ছত্রাক এবং ব্যাকটেরিয়া দ্বারা বেশি আক্রান্ত হয়। এ রোগ হলে গাছের কান্ডে প্রথমে হলুদ রং এবং পরে কালো রং ধারণ করে এবং পরবর্তীতে ওই অংশে পচন শুরু হয় এবং ধীরে ধীরে পচার পরিমাণ বাড়তে থাকে। এ রোগ দমনের জন্য যে কোন ছত্রাকনাশক (বেভিস্টিন, রিডোমিল, সাফ, থিওভিট ইত্যাদি) এবং ব্যাকটেরিয়া নাশক ২+২ গ্রাম প্রতি লিটার here জলে মিশিয়ে সমস্ত কান্ডে প্রয়োগ করতে হবে।

হলুদ পাতা : ম্যাগনেসিয়ামের এর অভাবে মানি প্ল্যান্ট গাছের পাতায় হালকা হলুদ, পাতায় গাড় দাগ সৃষ্টি হয়।

উপরোক্ত এই উপকারিতাগুলো ছিল ড্রগন ফলের। এছাড়াও রয়েছে আরো প্রচুর উপকারিতা যা একজন ব্যক্তি ড্রগন ফল খাওয়ার মাধমে উক্ত সুবিধা ছাড়াও আরো অনেক সুবিধা পেতে পারে।

ড্রাগন গাছের জন্য দিনে কত ঘন্টা সূর্যের আলা প্রয়োজন?

ছাদে বাগান সৃষ্টি করে তা থেকে সুফল আহরণ করার প্রবণতা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। স্বাস্থ্য সচেতনতা ও নিরাপদ ফল সবজি প্রাপ্তি সুবিধা নিশ্চিত করণে অনেকেই ছাদে বাগান তৈরি অনুপ্রেরণা পাচ্ছে। বয়স্ক নর-নারী অবসর বিনোদনের প্রয়োজনে ছাদ বাগান সৃষ্টিতে অনেকে আগ্রহী হয়। স্কুল-কলেজের ছাত্রছাত্রীরা ছাদ বাগান করে গাছপালার সংস্পর্শে এসে বিচিত্র আনন্দের স্বাদ গ্রহণ করে। অনেক বৃক্ষ প্রেমিক পরিকল্পিতভাবে নিজ হাতে ছাদে বাগান করে সৃষ্টির আনন্দ ও গাছপালার প্রতি ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ ঘটাচ্ছেন। একটা সুন্দর ছাদ বাগান দিতে পারে পরিচ্ছন্ন পরিবেশ ও সারা বছর ধরে পরিবারের চাহিদামতো নিরাপদ ফল-সবজি।

বিভিন্ন ফসল এবং জাত আলোচনা / প্রশ্নোত্তর

Report this page